লেবেল

Info

মঙ্গলবার, ২৮ এপ্রিল, ২০১৫

face makeup

Not to be a Debbie downer, but it's a fact of life that with each passing year, time takes its toll on our complexions. Our cheekbones become more sunken in, our under-eye bags get darker and lower, and our skin turns sallowe

face

FACE MAKEUP

The flawless look you crave is just a click away! Maybelline New York makes a full range of formulas, in virtually every form and finish—from liquid to cream to mousse to foam. Add powder for a matte look, bronzer for a sun-kissed glow, blush for subtle definition or a bold fashion statement.

my hear tips

HAIR STYLE

While we loved all of the Old Hollywood waves on the Critics’ Choice Awards red carpet, we were thrilled to see Amanda Seyfried’s playful twist topknot that mixed it up a bit. Jenny Cho, Suave Professionals Celebrity Stylist said, ”The blue lace that trickled up to her neckline inspired me to put her hair up in a fun updo.” If you’re looking for a quirky hairstyle idea this week, follow Jenny’s step-by-step below.

শনিবার, ২৫ এপ্রিল, ২০১৫

প্রসারিত হচ্ছে গুগল দুনিয়া

http://www.onnodiganta.com/contents/records/article/201503/3866_1.jpgগুগল স্ট্রিটভিউনির্দিষ্ট
 এলাকায় আছেন কিন্তু বুঝতে পারছেন না আপনার গন্তব্য কোথায়? বাসা, হাসপাতাল,
 রেস্টুরেন্ট ইত্যাদি প্রয়োজনীয় জায়গাগুলোর সঠিক অবস্থান জানতে পারবেন বাসা
 থেকে বের হওয়ার আগেই ইন্টারনেটের কল্যাণে। কেবল ঠিকানা নয়, সাথে পাবেন
সেখানকার ছবিও। ‘গুগল স্ট্রিটভিউ’-এর কল্যাণে পুরো প্রক্রিয়াটি সম্ভব করেছে
 বিশ্বখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন গুগল। ২০১৩ সালের ফেব্র“য়ারিতে বাংলাদেশ সরকারের
অনুমোদনে গুগল ঢাকা এবং চট্টগ্রামজুড়ে স্ট্রিট ভিউ গাড়িতে তাদের কার্যক্রম
শুরু করে। দেশে স্ট্রিটভিউ চালুর ফলে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সূচক বাড়বে।
 এ ছাড়া দেশের মানুষের কাছে অনলাইন মানচিত্র সেবা আরো সহজ ও সুবিধাজনক হবে।
 এই সেবাতে বাংলাদেশ একটি আকর্ষণীয় ও দ্রুত বিকাশমান পর্যটন হিসেবে
বিশ্বব্যাপী পর্যটকের ব্যাপকভাবে পরিচিত হয়ে উঠবে। গুগল ম্যাপসের জনপ্রিয়
সেবা স্ট্রিটভিউ পৃথিবীর অর্ধশতাধিক দেশে বিদ্যমান।২০০৭ সালের ২৫ মে যুক্তরাষ্ট্রে
প্রথম স্ট্রিটভিউ (www.google.com/ streetview) সুবিধা চালু করে গুগল। ২০১৩
 সালের ১৪ ফেব্র“য়ারি ঢাকায় যাত্রা শুরু করে গুগলের স্ট্রিটভিউর গাড়ি।
স্ট্রিটভিউ ব্যবহারকারীকে তার নিকটবর্তী এলাকার প্যানারোমিক একটি চিত্র
তুলে ধরার মাধ্যমে সহজেই কোনো জায়গার দিকনির্দেশনা পেতে সাহায্য করে।
ব্যবহারকারীর কাক্সিক্ষত জায়গাটি নিজের চোখে দেখার সুযোগ মেলে। যেসব দেশে
স্ট্রিটভিউ সুবিধা বিদ্যমান, সেখানকার ব্যবহারকারীরা গুগল ম্যাপস থেকে
যেকোনো এলাকার দৃশ্য জুম করে বড় আকারে দেখতে পান। বাম পাশে অবস্থিত কমলা
রঙের পেগমান আইকনটি টেনে এনে ম্যাপের নীল রঙ চিহ্নিত রাস্তাগুলোর ওপর বসিয়ে
 এই সুবিধা পেয়ে থাকেন ব্যবহারকারীরা। এর ফলে চাইলে এসব এলাকায়
স্মার্টফোনের সাহায্যে গুগল মানচিত্রে ছবি দেখেই নির্দিষ্ট জায়গা খুঁজে
পাওয়া সহজ হবে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম ছাড়া বাকি জেলাগুলোতেও পর্যায়ক্রমে এ
সুবিধা চালু হবে বলে জানা গেছে।যেভাবে খুঁজে পাবেনদ্রুতগতির
 ইন্টারনেট-সুবিধা ব্যবহার করে গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেমের (জিপিএস) মাধ্যমে
 নিখুঁত স্থানটি খুঁজে পেতে প্রয়োজন এই স্ট্রিটভিউ সুবিধা। স্মার্টফোন
কিংবা কম্পিউটারে www.maps.google.com ঠিকানায় গিয়ে ঢাকা ও চট্টগ্রামের
বিভিন্ন স্থানের ছবিও দেখতে পারবেন। স্ট্রিটভিউয়ের ওপরে বাম পাশে থাকা
সার্চ বক্সে আপনি যে জায়গাটি দেখতে চান, সেটির ঠিকানা লিখে খুঁজলেই ওই
এলাকার দিকনির্দেশনা দেখাবে। এবার বাম পাশে মোর অপশনে গিয়ে স্ট্রিটভিউ
লেখায় ক্লিক করলে আপনি ওই এলাকার ছবি দেখতে পারবেন। তব এজন্য আপনার
কম্পিউটারে ফ্লাশ প্লেয়ারের আপডেট ভার্সন সেটআপ করে নিতে হবে। স্ট্রিটভিউ
চালু হলে নির্দিষ্ট স্থান থেকে যদি আপনি সামনে কিংবা পেছনে যেতে চান, তাহলে
 তীর চিহ্নে ক্লিক করুন। যেহেতু ছবিটি ৩৬০ ডিগ্রিতে দেখা যাবে, তাই চাইলে
নির্দিষ্ট এলাকার পুরো ছবিটিই দেখতে পাবেন। ইন্টারনেটের গতি কম থাকলে ছবি
পুরো পরিষ্কার হতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। মানচিত্রে থাকা অবস্থায়ই যদি
কোনো এলাকা দেখতে চান, তার কোনো কোনো জায়গায় স্ট্রিটভিউ সুবিধা আছে সেটিও
দেখে নিতে পারেন। এ জন্য মানচিত্রের নিচে ডান পাশে থাকা হলুদ রঙের ছবিটিতে
ক্লিক করুন। তাৎক্ষণিকভাবে পুরো মানচিত্রে আপনি যে এলাকা দেখতে চান, তার
প্রতিটি রাস্তায় নীল রঙের দাগ দেখতে পাবেন। এ দাগ যত জায়গায় রয়েছে, তত
জায়গায়ই আপনি গুগল স্ট্রিটভিউয়ের মাধ্যমে ছবি দেখতে পারবেন। স্ট্রিটভিউ
অ্যাপস পাওয়া যাবে http://bit.ly/1BpD0fU ঠিকানায়।গুগল
 স্ট্রিটভিউ এমন একটি প্রযুক্তি-সুবিধা, যার মাধ্যমে গুগল ম্যাপস এবং গুগল
আর্থে প্যানারোমিক ভিউতে ছবি দেখার পাশাপাশি বিশ্বের যেকোনো নির্দিষ্ট
রাস্তার পূর্ণাঙ্গ চিত্র দেখা যায়।গুগল মানচিত্রে বিভিন্ন স্থাপনা, স্থান যুক্ত করে আসছেন ম্যাপিং বাংলাদেশ নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা। ঢাকা
 ও চট্টগ্রামে এ সেবাটি চালুর বিষয়ে ম্যাপিং বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী
ব্যবস্থাপক হাসান শাহেদ জানিয়েছেন, ‘গুগল ম্যাপে বাংলাদেশকে তুলে ধরতে আমরা
 অনেক দিন ধরেই স্বেচ্ছাসেবার ভিত্তিতে কাজ করে যাচ্ছি। এখন গুগল
স্ট্রিটভিউ চালুর ফলে আশা করছি আমাদের কাজটি আরো উন্নত হবে। মূলত গুগলের
একটি গাড়ি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাস্তায় গিয়ে ওই স্থানের ছবি তোলে। এ জন্য
 বিশেষভাবে তৈরি একটি গাড়ি রয়েছে। ৯টি ক্যামেরার মাধ্যমে এ গাড়ির সাহায্যে
৩৬০ ডিগ্রি ভিউতে প্যানোরোমা সুবিধা ব্যবহার করে ছবি তোলা যায়। এর সাথে
থাকে বিশেষ লেজার ও জিপিএস-সুবিধা, যা ছবি তোলা হয়েছে এমন স্থানটির দূরত্ব
কত সেটিও নির্ধারণ করে দেয়। নির্দিষ্ট একটি এলাকার ছবি তোলার পাশাপাশি ওই
স্থানের তথ্য সংগ্রহ, যাচাই শেষে যুক্ত হয় গুগল মানচিত্রে।প্রযুক্তি
 বিশেষজ্ঞদের মতে, গুগল স্ট্রিটভিউর বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বাংলাদেশের
জনগণের নানা ধরনের প্রয়োজন মেটাতে সাহায্য করতে পারে। এ সেবাটি আরো সহজে
স্মার্টফোনে ব্যবহার করতে রয়েছে বিশেষ অ্যাপ।গুগল স্ট্রিটভিউ এমন একটি
প্রযুক্তি-সুবিধা, যার মাধ্যমে গুগল ম্যাপস এবং গুগল আর্থে চার দিকের
প্যানারোমিক ছবি দেখা যায়। পাশাপাশি নির্দিষ্ট রাস্তার পূর্ণাঙ্গ ছবি দেখা
যায়। মূলত গুগলের একটি গাড়ি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাস্তায় গিয়ে ওই জায়গার
ছবি তোলে। এ জন্য বিশেষভাবে তৈরি গাড়িটিতে রয়েছে প্যানারোমিক ছবি তোলার
জন্য ৯টি ক্যামেরা, যেটি ৩৬০ ডিগ্রি কোণে ছবি তুলতে পারে। সাথে আছে বিশেষ
লেজার ও জিপিএস-সুবিধা, যেটি ছবি তোলার সাথে সাথে যেখান থেকে ছবি তোলা হলো,
 সেখান থেকে ছবি তোলার স্থানটির দূরত্ব কতটুকু, সেটি নির্ধারণ করে দেয়।
২০১৩ সালের ৯ ফেব্র“য়ারি বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে গুগল স্ট্রিটভিউয়ের গাড়ি
 আসে। ১৪ ফেব্র“য়ারি ঢাকায় ছবি তোলা শুরু হয়।চাইলে কম্পিউটার বা স্মার্টফোন থেকে
 ইনস্ট্যান্ট স্ট্রিটভিউ ওয়েবসাইট (www.instantstreetview.com) থেকেও
গন্তব্যের ছবি দেখা যাবে। এ ওয়েবসাইটে গিয়ে সার্চ ঘরে ঠিকানাটা লিখে দিলেই
চলবে।স্থলভাগের গুগল সমুদ্রতলের
 স্ট্রিটভিউ তৈরি করতে কাজ করছে। গুগলের সমুদ্রবিষয়ক এই প্রজেক্টের ওপর কাজ
 শুরু হয়েছে প্রায় ছয় বছর আগে থেকে যার ফাইন্ডার হচ্ছেন ‘কিহোল’। গুগল এর
মধ্যে সমুদ্র অঞ্চলগুলোর ম্যাপিং করে ফেলেছে, এখন শুধু সমুদ্রতলের
স্ট্রিটভিউ তৈরি করা। কিন্তু সমুদ্রতলের স্ট্রিটভিউ তৈরি করাটা মূলত
চ্যালেঞ্জ। সমুদ্র ম্যাপিং ডাটা এবং সমুদ্র অভ্যন্তরীণ ডাটা আরো ব্যাপক
জটিলতার কারণ হয়েছে। এর মধ্যে গুগল ছয়টি লোকেশন প্রকাশ করেছে- ‘ওয়াহু’,
‘মাউহু’ অঞ্চল যা গ্রেড ব্যবরিয়ার রিফের পাশে। সমুদ্রতলের
 দৃশ্য ধারণের জন্য গুগল স্পেশাল টাইপের কিছু যন্ত্র ব্যবহার করছে, যার
সামনে এবং দুই ডানায় ক্যামেরা থাকবে। একজন ডুবচারী এটি নিয়ে টানা দুই
কিলোমিটার যেতে পারবে এবং ৩০০০-৪০০০ ছবি তুলতে পারবে। গুগলের পুরো ডুবচারী
টিম মিলে এ পর্যন্ত এক লাখ ৫০ হাজার ছবি ধারণ করেছে।ঢাকার
 রাস্তায় যাত্রা শুরু করেছে গুগল বাস। উদ্দেশ্য শিক্ষার্থীদের মধ্যে
প্রযুক্তি সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি। গুগল বাসের মধ্যে রয়েছে ইন্টারনেট
সংযোগ সংবলিত কম্পিউটার এবং সাউন্ড সিস্টেম। এসব ব্যবহার করে ইন্টারনেট
ব্যবহারের বিভিন্ন দিক শিক্ষার্থীদের জানানো হবে। বিশেষ করে গুগলের বিভিন্ন
 সেবা সম্পর্কে আগ্রহী শিক্ষার্থীরা জানতে পারবেন বিনা খরচায়। গুগলের এই
প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশের প্রায় ৩৫টি জায়গায় প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। কলেজ ও
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় পাঁচ লাখ শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষণ দেয়ার লক্ষ্য রয়েছে
 এ প্রকল্পের।গুগলের রিস্টব্যান্ডমানুষের
 কৃত্রিম ত্বক তৈরি করছে গুগল। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যে
অবস্থিত গুগল এক্স গবেষণাগারের প্রাণবিজ্ঞান বিভাগে চলছে ওই কৃত্রিম ত্বক
তৈরির কাজ। তবে কাজটা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। আগেভাগেই বিভিন্ন রোগ
শনাক্ত করতে পারে, এমন রিস্টব্যান্ড তৈরির জন্য একটি প্রকল্পের অংশ হিসেবে
ওই ত্বক বানানো হচ্ছে। এর মাধ্যমে যেসব রোগ শনাক্ত করা যেতে পারে, তার
মধ্যে রয়েছে ক্যান্সার ও হৃদরোগ। এই প্রকল্পের গবেষক ড. এন্ডরু কনরাড
 জানিয়েছেন, ক্যান্সার কোষগুলো প্রথমবারের মতো দৃশ্যমান হওয়ার সাথে সাথেই
সেগুলোকে এই পদ্ধতিতে শনাক্ত করা যাবে। দেহে কোনো রোগ আছে কি না, তা
ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণার সাহায্যে ‘খোঁজ করবে’ এই রিস্টব্যান্ড।
ক্যান্সারের মতো রোগের লক্ষণগুলো শরীরে দৃশ্যমান হতে বেশ সময় লেগে যায়।
কিন্তু এই পদ্ধতি লক্ষণগুলো দৃশ্যমান হওয়ার অনেক আগেই রোগ শনাক্ত করে দেবে।
 এভাবে আগেভাগেই রোগ ধরা গেলে অসুস্থতার কারণে প্রাণহানির মাত্রা কমে যাবে
ব্যাপক হারে। ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণা আপনার পুরো দেহে বিচরণ করে ওই কোষগুলো
খুঁজে ফিরবে। আর আমরা একটি চুম্বক ব্যবহার করে সেগুলো সংগ্রহ করব এবং
জিজ্ঞেস করব, তারা কী দেখতে পেয়েছে।এই পদ্ধতির ভিত্তি হবে মানুষের
প্রাণরসায়নে যে সূক্ষ্ম পরিবর্তনগুলো ঘটে, তার ওপর নজর রাখা। এই প্রাণরসায়ন
 একটি আগাম সঙ্কেতব্যবস্থা হিসেবে কাজ করতে পারে। রোগীকে এমন একটি ওষুধ
সেবন করানো হবে, যাতে থাকবে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণা। ভিন্ন ভিন্ন অবস্থার
জন্য সেগুলো ভিন্ন ভিন্ন মাত্রা নির্দেশ করবে। এতে কোষগুলোকে ‘প্রজ্বলিত
করা’ সম্ভব হবে। এর ফলে কোষগুলো যখন রক্তধারার ভেতর দিয়ে হাতে প্রবাহিত
হবে, তখন কব্জিতে লাগানো চুম্বকীয় রিস্টব্যান্ড সেগুলোকে শনাক্ত করতে
পারবে। যেহেতু এই পদ্ধতি কোষগুলো থেকে নির্গত হওয়া আলোর ওপর নির্ভর করে,
সেহেতু গবেষকদের প্রথমেই একটা প্রশ্নের উত্তর বের করতে হবে আলো চামড়ার ভেতর
 দিয়ে কিভাবে প্রবাহিত হয়। সুতরাং তাদের মানুষের হাতের একটা মডেল তৈরি করতে
 হবে। তবে এ ধরনের বাস্তবিক মডেলও তৈরি করেছেন গবেষকেরা। এতে ব্যবহার করা
হয়েছে সিনথেটিক দ্রব্যের পাশাপাশি মানুষের আসল ত্বক। এর আগে গুগল এক্স
স্বাস্থ্যবিষয়ক যেসব অভিনব প্রকল্প নিয়ে গবেষণা করেছে, তার মধ্যে রয়েছে
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য গ্লুকোজ মাপার কনট্যাক্ট লেন্স,
পারকিনসন্স রোগের কারণে সৃষ্ট কাঁপুনি সামাল দেয়ার চামচ ইত্যাদি
গুগল ডিওডোরেন্টশরীরের
 দুর্গন্ধ ও কীট ধ্বংস করে সুন্দর ও তাজা সুবাস নির্গমনের ডিভাইস তৈরির
জন্য প্যাটেন্ট নিয়েছে গুগল। এই পরিধেয় ‘সুবাস নির্গমন ডিভাইস’ বিভিন্ন
সেন্সরের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর শারীরিক কার্যকলাপও শনাক্ত করতে সক্ষম। এ
ছাড়া এই সেন্সর তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা বৃদ্ধি শনাক্তকরণসহ ঘামের মাত্রা
সম্পর্কে ধারণা দেবে। এই ডিভাইসকে জামাকাপড়ের ভেতরে সহজেই ফিট করা যাবে এবং
 এটি তার সেন্সরের পরিসীমা ব্যবহার করে গন্ধের মাত্রা নির্ধারণ করে।
প্রয়োজন হলে, এটি সুন্দর গন্ধ নির্গমন করে ব্যবহারকারীকে একটা তাজা ও ফ্রেশ
 সুবাসের অনুভূতি দিতে পারবে। যদিও গুগল এ ব্যাপারে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক
ঘোষণা দেয়নি। তবে কবে নাগাদ এই ডিভাইস তৈরি হবে ও বাজারে ছাড়া হবে তা জানা
না গেলেও গুগল এই ডিভাইস উন্নতির জন্য কাজ করে যাচ্ছগুগলের আকর্ষণীয় বিষয়গুগল গুগলে
 যখন কোনো বিষয় সার্চ দেয়া হয়, তখন আমরা খুব দ্রুত ফল দেখতে পাই। কিন্তু
মজার বিষয় এই ফল দেখানোর আগে গুগল কমপক্ষে ২০০টি বিষয় বিবেচনা করে, তবেই তা
 প্রদর্শন করে। গুগলে প্রতি সেকেন্ডে ২০ লাখেরও বেশি সার্চ হয়। গুগল
একমাত্র প্রতিষ্ঠান যে তার সার্চপেজে যত দ্রুত সম্ভব ফল প্রদর্শন করে
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে কম সময় ধরে রাখতে চায়।গুগল ডোমেইগুগল
 ও গুগলের নামের আশপাশে থাকা অনেক ডোমেইন কিনে রেখেছে গুগল। গুগল লিখতে ভুল
 হলেও যে ডোমেইন নামগুলো পাওয়া যায়, তারও মালিক গুগল। যেমন গুওগল ডটকম, গগল
 ডটকম, গুগলার ডটকম প্রভৃতি। গুগল এমনকি ৪৬৬৪৫৩ ডোমেইনটিও নিয়ে রেখেছে।see more

ঘোড়দৌড়

"উরুগুয়ের রাজধানী মন্টিভিডিওতে সপ্তাহব্যাপী ঘোড়দৌড় প্রতিযোগিতা শুরু হয়েছে। প্রতিযোগিতা শেষ হবে আগামী ৫ এপ্রিল। বেয়ারা ঘোড়াকে বাগে আনতে ব্যস্ত এক প্রতিযোগী। ছবিটি গতকাল সোমবার তোলা। ছবি: রয়টার্স"see more

মঙ্গলবার, ২১ এপ্রিল, ২০১৫

Bangla Kobita


তোমার চিবুক ছোঁবো, কালিমা ছোঁবো না

----আবুল হাসান

এ ভ্রমণ আর কিছু নয়, কেবল তোমার কাছে যাওয়াতোমার ওখানে যাবো, তোমার ভিতরে এক অসম্পূর্ণ যাতনা আছেন,
তিনি যদি আমাকে বলেন, তুই শুদ্ধ হ’ শুদ্ধ হবো
কালিমা রাখবো না! 

এ ভ্রমণ আর কিছু নয়, কেবল তোমার কাছে যাওয়া
তোমার ওখানে যাবো; তোমার পায়ের নীচে পাহাড় আছেন

তিনি য... Read More

To read a lot of Bangla poem... Click Here

বুধবার, ১৫ এপ্রিল, ২০১৫

Pahela Baishakh

Bangalees' biggest festival
With the soothing spring wind fading, a sultry heat takes hold and a blustery wind sets in, presaging a series of storm that would ravage the otherwise green Bengal. Baishakh thus arrives, apparently throwing everything into disarray, as if a masterly nature painting was tampered with insanely by some lunatic.
The first month in the Bengali calendar, however, has a much deeper bearing on our psyche. As most of our revered poets have articulated, Baishakh comes as an undeniable force, under the guise of a storm, as if to shake us all off our deep slumber because another new year is here with all its promises and potentials.

CLICK HERE....

Star Lifestyle Boishakh

Pohela Boishakh is all about the celebration of life...........


With every passing year the festivities gather new fervour. Fashion houses bring out new Boishakhi collections, businessmen open a new ledgers and the rest of the folks just bask in the warmth of the first day of Boishakh.
Focusing on some of the essential aspects of Boishakhi fashion this year, Star Lifestyle brings for its readers an elaborate ensemble.

http://www.thedailystar.net/sites/default/files/styles/big_5/public/Raaz2.jpg?itok=v__H6Mqt

Click here.....

BOISHAKH

BOISHAKH TIPS

Another year, another boishakh.Time to bid adieu to the old and welcome in the new. For most of us, this means a day of celebration. Dressing up in ornate saris, decked with flowers, travelling around the city and having a good time with friends and family has become a signature way to spend the day. Be it a visit to the Dhaka University campus or just catching up with loved ones throughout the city, here are a few things to keep in mind for the day.

http://www.allbanglanewsportal.com/wp-content/uploads/2015/03/Boishakhi-Fashion.jpgsee more....

মঙ্গলবার, ১৪ এপ্রিল, ২০১৫

Mohammad Ashraful

Mohammad Ashraful



Full name:            Mohammad Ashraful
Born:                    July 7, 1984, Dhaka
Current age:        30 years 281 days
Playing role:        Middle-order batsman
Batting style:       Right-hand bat
Bowling style:      Right-arm offbreak, Legbreak
Major teams:        Bangladesh, Asia XI, Bangladesh A,Central Zone (Bangladesh), Dhaka      Division, Dhaka Gladiators,Dhaka Gladiators, Dhaka Metropolis, Mumbai Indians.

সোমবার, ১৩ এপ্রিল, ২০১৫

Mashrafe Mortaza

                                  Mashrafe Mortaza


Full Name:            Mashrafe Bin Mortaza
Date of Birth:        October 5, 1983, Norail, Jessore
National Team:     Bangladesh
Playing Role:         Bowler
Batting Style:         Right-hand bat
Bowling Style:        Right-arm fast-medium
Major Teams:        Bangladesh, Asia XI, Dhaka Gladiators, Khulna Division, Kolkata Knight Riders


Sanath Jayasuriya

Sanath Jayasuriya





Full Name:              Sanath Teran Jayasuriya
Born:                       30-06-1969
Batting style:           Left hand batsman
Bowling style:         Slow Left-arm orthodox
Place of birth:         Matara, Sri Lanka
Playing role:           Allrounder
Major teams:          Sri Lanka, Asia XI, Asia XI, Bloomfield Cricket and Athletic Club, Colombo Cricket Club, Dolphins, Khulna Royal Bengals, Marylebone Cricket Club, Mumbai Indians, Ruhuna, Somerset

Shahid Afridi

                                Shahid Afridi




Full name:          Sahibzada Mohammad Shahid Khan Afridi
Born:                  March 1, 1980, Khyber Agency
Current age:      35 years 44 days
Playing role:      Allrounder
Batting style:      Right-hand bat
Bowling style:     Legbreak googly
Major teams :     Pakistan, Asia XI, Deccan Chargers, Dhaka Gladiators, Fly Emirates XI, Griqualand     West, Habib Bank Limited, Hampshire, ICC World XI, Karachi, Leicestershire, Melbourne Renegades,   South Australia.

Brian Lara

  Brian Lara





Personal information
Full name:                 Brian Charles Lara
Born:                         May 2, 1969 (age 45) Santa Cruz, Trinidad and Tobago
Nickname:                 Prince
Height:                       5 ft 8 in (1.73 m)
Batting style:             Left-handed
Bowling style:            Right-arm leg break
Role:                           Batsman


শনিবার, ১১ এপ্রিল, ২০১৫

পৃথিবীর বুক থেকে হারিয়ে যাওয়া শহর

http://10.175.165.11/SP104.27.168.128/SDwww.somoyerkonthosor.com/Spwp-content%2fuploads%2f2015%2f04%2fdfd/Rqae5eb53b-c103-49e4-a363-9cb05f81161d/ID74268B2D98122457/RV200000/AVSkyController_3.1.2.50020/Br200/CL2-global/EI2196797287/Ht240/IP10.60.2.100%3a63975/IQ25/MO15/MT0/NIGPMOCCA-SAVDIST1-SKFCTL4/OC0/OS0/Otjpeg/PB200/PNMedCongestion_2G_Desktop/SI07000600e7f950000000000000000000000000000a3c0264000000000000000000000000681ba88082397bf789c15800/SUhttp%3a%2f%2fwww.somoyerkonthosor.com%2fwp-content%2fuploads%2f2015%2f04%2fdfdf1.jpg/Sd736B7966697265/TI2196797287/Tr1/Wh400/EUmXUI5e0MUTGCR-7OylwILFEqQ0fYB4wslm1ZCW65NIgCqwY0BEavrCNRovR-kKjzhLIqVW-0qh4ZI4AS7gFmngu4lIPVwg5Lq4dLjfUsitODCU1s3MQU0lLLbneJEfIfW11fYV9hY2VrbW9xb3FzdQ%3d%3d/EV6ed2387881493426e894dea87980e6b8/file.jpegআজ থেকে একশ কিংবা দুইশ বছর আগে পৃথিবীতে এমন অনেক কিছুই ছিল যা এখন আর নেই। আবার এখন যা আছে তা পরবর্তী একশ কিংবা দুইশ বছর পর থাকবে না। এটাই পৃথিবীর ভাঙ্গাগড়ার খেলা। মানব সভ্যতার ইতিহাস নিয়ে নাড়াচাড়া করলে এমন অনেক রহস্যময় বিষয় বেরিয়ে আসে। যেমন – একসময় পৃথিবীর বুকে এমন কিছু শহর ছিল। যেখানে লোকজন বসবাস করতো। কিন্তু কালের বিবর্তনে সেই শহরগুলোই এখন মাটির নিচে চাপা পড়ে আছে। কোনো এক সময় মানুষের অজান্তেই আবিষ্কৃত হয়েছে মাটির নিচের শহরগুলো এবং তারপর বিভিন্ন তথ্য উপাত্ত থেকে মানুষ বের করে সেই শহরটি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য। আসুন বিশ্বের এরকম কিছু শহর সম্পর্কে জেনে নিই।

মাচুপিচু
ইনকা সভ্যতা হচ্ছে পৃথিবীর ইতিহাসে সমৃদ্ধ ও বিখ্যাত সভ্যতার মধ্যে অন্যতম। এটি পেরুর একটি সভ্যতা। এই ইনকা সভ্যতার মানুষদের বসবাস ছিল এই মাচুপিচু শহরে। সে অনেক দিন আগের কথা। ১৪৫০ সালে ইনকারা মাচুপিচু শহরটি নির্মাণ করে। এর ঠিক একশ বছর পরই স্প্যানিশদের আক্রমণে ইনকাদের নির্মিত সব শহরই ধ্বংস হয়ে যায়। কিন্তু সেদিন স্প্যানিশরা ইনকাদের আর সকল শহরের সন্ধান পেলেও এই শহরটির সন্ধান পায় নি। যার কারণে মাচুপিচু শহরটি ধ্বংসের হাত থেকে বেঁচে যায়। কিন্তু মানুষজন না থাকার কারণে এক সময় শহরটি পরিত্যাক্ত হয়ে যায়। দীর্ঘ চারশ বছর পর ১৯১১ সালে হাইরাম বিংহাম নামের এক মার্কিন নাগরিক এই শহরটি আবিষ্কার করেন। মাচুপিচুকে সূর্যনগরী নামেও ডাকা হয়। এই মাচুপিচুর অনেক রহস্য উদঘাটন করা সম্ভব হলেও বেশিরভাগ রহস্যেরই কোনো কূলকিনারা হয় নি।
মাচু পিচুর অদ্ভুত স্থাপত্যশৈলীর সবগুলোই পাথরের তৈরি মজবুত কাঠামোর ওপর দাঁড়ানো। এত ওপরে এমন মজবুত অবকাঠামো কীভাবে নিপুণভাবে নির্মিত হলো সেই উত্তর আধুনিক বিজ্ঞান আজ পর্যন্ত দিতে পারেনি। পাহাড়ের এক পাশ চূড়া থেকে একেবারে খাড়াভাবে ৬০০ মিটার নিচে উরুবাম্বা নদীর পাদদেশে গিয়ে মিশেছে। অন্যদিকে হুয়ানা পিচু নামের আরেকটি পর্বত খাড়া উঠে গেছে আরও কয়েক হাজার ফুট উঁচুতে। সুতরাং দুই দিক দিয়েই শহরটি প্রাকৃতিকভাবেই বেশ নিরাপদ ছিল। এ কারণে শহরটিকে ইনকাদের প্রাচীন দুর্গনগরী নামেও ডাকা হয়। শহরটি সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে প্রায় ২,৪০০ মিটার (৭,৮৭৫ ফুট) উঁচুতে অবস্থিত। অর্থাৎ আমাদের দেশের সর্বোচ্চ চূড়া তাজিনডং (১২৩১ মিটার) এর প্রায় দ্বিগুণ উচ্চতায় অবস্থিত এই শহরটি! এত উঁচুতে কীভাবে তারা একটা আস্ত শহর তৈরি করে ফেলল সেটাই সবচেয়ে বড় রহস্য। তাও আবার অনেক অনেক বছর আগে।
জেরিকো
ইনকা সভ্যতা যেমন পৃথিবীর সমৃদ্ধ ও বিখ্যাত সভ্যতা তেমনি জেরিকো হচ্ছে পৃথিবীর প্রাচীনতম শহর। ৭০০ বছরেরও বেশি সময়ের পুরনো এই শহরটি আবিষ্কার করেন ইংরেজ প্রত্নতত্ত্ববিদ ড. ক্যাথলিন টেল। মাটির নিচের এই জেরিকো শহরটি প্রাচীর দ্বারা বেষ্টিত ছিল। মৃত সাগরের উত্তরে এক মরুদ্যানে এই শহরের অবস্থান ছিল। তবে শহরটি আবিষ্কৃত হওয়ার হওয়ার যতটুকু জানা গেছে তাতে মনে হয়েছে এই শহরে দুই থেকে তিন হাজার লোকের বসবাস ছিল। খুব ছোট এই শহরটি লম্বায় ছিল ২৮৪ গজ এবং চওড়ায় ছিল ১৭৫ গজ। জেরিকো শহর থেকে আরও জানা যায় সে সময় মাটির ইট ও চুন ব্যবহার করে ঘর তৈরি করা হতো। ধারণা করা হয় জেরিকোতে যারা বসবাস করতেন তাদের পূর্বপুরুষ যাযাবর ছিলেন। যাযাবর জীবন ছেড়ে তারা জেরিকোতে স্থায়ী বসবাস গড়ে তোলে।
পেত্রা
জর্ডানের দক্ষিণ-পশ্চিমাঞ্চলে পেত্রা শহরটির অবস্থান। ১৮১২ সালে সর্বপ্রথম এক সুই পরিব্রাজকের মাধ্যমে এই শহরটি আবিষ্কৃত হয়। পাহাড়ের মধ্যে পাথর কেটে বানানো হয়েছিল পেত্রা শহরটি। আর পেত্রা অর্থও পাথর। ইতিহাসবিদের মতানুসারে খ্রিস্টপূর্ব ৪০০ থেকে খ্রিস্টপূর্ব ২০০ পর্যন্ত নাবাতাইন রাজ্যের রাজধানী ছিল এই পেত্রা শহরটি। পেত্রা শহরটি ছিল অত্যন্ত সুরক্ষিত এবং এখানকার মানুষ অর্থনৈতিকভাবে ছিলেন বেশ সমৃদ্ধশালী। এই শহরটি মূলত একটি গুহার মধ্যে তৈরি। কোনো কোনো স্থানে এটি মাত্র ১২ ফুট চওড়া। শহরটির চারপাশে ছিল উঁচু সব পাহাড় এবং পাহাড়গুলোতে ছিল অফুরন্ত ঝরনাধারা। পশ্চিমের গাজা, উত্তরের বসরা ও দামাস্কাস, লোহিত সাগরের পাশের আকুয়াবা ও লিউস এবং মরুভূমির ওপর দিয়ে পারস্য উপসাগরে যাওয়ার প্রধান সব বাণিজ্যিক পথগুলোকে নিয়ন্ত্রণ করত পেত্রা। রোমান শাসনের সময় সমুদ্রকেন্দ্রিক বাণিজ্য পুরোদমে শুরু হলে পেত্রা দ্রুত ধ্বংস হতে থাকে। ১০৬ এডিতে রোমানরা এটিকে দখল করে তাদের ‘আরব পেত্রাইয়া’ প্রদেশের অংশীভূত করে। দ্বিতীয় ও তৃতীয় শতকে বাণিজ্যিকভাবে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ এ শহরটির দখল নেয় পামিরা। তখন থেকেই এর গুরুত্ব কমতে থাকে। সপ্তম শতকে মুসলমানরা ও দ্বাদশ শতকে ক্রুসেডাররা পেত্রার দখল নেয়। মূলত এরপর থেকেই পেত্রা ধ্বংস হতে শুরু করে। এ ছাড়া ৩৬৩ সালে ভয়াবহ এক ভূমিকম্পে এ শহরের বিপুল পরিমাণ ক্ষতিসাধিত হয়।
ট্রয়
এটি একটি কিংবদন্তি শহর হিসেবে পরিচিত। এই শহরটিকে কেন্দ্র করেই বিখ্যাত ট্রয়ের যুদ্ধ সংঘটিত হয়েছিল। এই যুদ্ধের কারণেই এই শহরটি ধ্বংস হয়ে যায়। প্রাচীন গ্রিসের অনেক মহাকাব্যেই এই শহর ও ট্রয় যুদ্ধ সম্পর্কে বিস্তারিত বর্ণনা রয়েছে। সেসব মহাকাব্য থেকে জানা যায় ইতিহাসখ্যাত সুন্দরী হেলেনকে নিয়ে সংঘটিত হয় এই ট্রয় যুদ্ধ। রোমান সম্রাট অগাস্টাসের রাজত্বকালে প্রাচীন ট্রয় নগরীর ধ্বংসস্তূপের ওপর ইলিয়াম নামে নতুন একটি শহর নির্মিত হয়। কনস্টান্টিনোপল প্রতিষ্ঠিত হওয়ার আগ পর্যন্ত ইলিয়াম বিকশিত হয়েছে, কিন্তু বাইজান্টাইন রাজত্বের সময় ধীরে ধীরে এর পতন হতে থাকে।
পরবর্তীতে ১৮৭০ সালে জার্মান প্রত্নতত্ত্ববিদ হাইনরিশ শ্লিমান এই এলাকায় খননকাজ শুরু করেন এবং একের পর এক শহরের সন্ধান মিলতে থাকে।
আটলান্টিস
পৃথিবীর রহস্যময় জায়গাগুলোর মধ্যে আটলান্টিস হচ্ছে সেরা রহস্যময় জায়গা। পৃথিবীর বুক থেকে যতগুলো শহর হারিয়ে গিয়েছে তার মধ্যে এটি একটি বিখ্যাত একটি শহর। এটি ছিল একটি সমৃদ্ধশালী ও উন্নত একটি শহর। জ্ঞান, বিজ্ঞান, শিল্প-বাণিজ্য, সবুজ-শ্যামলের পাশাপাশি এই শহরের খনিগুলোও সোনা, রুপা ও তামার আকরিকে ভরপুর ছিল। এই শহরের প্রধান আকর্ষণ ছিল এর কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত রাজপ্রাসাদ। এই রাজপ্রাসাদটি একটি টিলার উপর অবস্থিত ছিল। সাজানো-গুছানো জলপথ ও স্থলপথ দ্বারা শহরটি বেষ্টিত ছিল। এই শহরের রাজার সুশাসনের ফলে শহরের বাসিন্দারা সবাই সুখে-শান্তিতে বাস করতেন। কিন্তু তাদের সুখ প্রকৃতির সহ্য হয় নি। ভয়ংকর ভূমিকম্পের সাথে সাথে বিস্ফোরিত হতে শরু করল আগ্নেয়গিরি। মহাপ্রলয় শুরু হলো সমুদ্রে। সমুদ্রের দানবীয় থাবায় বিলীন হয়ে গেল সাজানো গুছানো শহরটি। তবে এটা কতটুকু সত্যি তা নিয়ে মতভেদ রয়েছে।
প্লেটোর বর্ণনা মতে, বর্তমান জিব্রাল্টার প্রণালীর কাছেই অসম্ভব উন্নত, আধুনিক ও সুশৃঙ্খল এক দ্বীপ ছিল আটলান্টিস। অদ্ভুত সব আবিষ্কার, সুন্দর সমাজব্যবস্থা ও আধুনিক জীবনধারা সবই ছিল আটলান্টিসবাসীর কাছে। প্লেটোই বর্ণনা দিয়েছেন, প্রায় ১২ হাজার বছর আগে, শেষ বরফ যুগের আগে ভয়াবহ এক প্রাকৃতিক দুর্যোগে হারিয়ে যায় আটলান্টিস।
পম্পেই
ছোট এই শহরটি ইতালির কাম্পানিয়া অঞ্চলের আধুনিক নাপোলির কাছে পম্পেই ইউনিয়নে অবস্থিত ছিল। ৬০ ফুট উঁচু ছাই ও ঝামাপাথরের নিচে চাপা পড়ে এই শহরটি ধ্বংস হয়ে যায়। এর কারণ ছিল ৭৯ খ্রিস্টাব্দে ভিসুভিয়াস আগ্নেয়গিরির দুই দিন ব্যাপী অগ্নুৎপাত। অবশ্য এর আগে ৬২ খ্রিস্টাব্দে ভয়াবহ এক ভূমিকম্প আঘাত হেনেছিল পম্পেই শহরটির উপর। ভূমিকম্পের পর পুণরায় শহরটিকে নির্মাণ করা হয়। ঠিক এর ১৭ বছর পরই অগ্নুৎপাত আঘাত হানে শহরটির উপর। প্রাচুর্যে ভরা পম্পেই নগরী লাভার নিচে পড়ে ধ্বংস হয়ে যায়। ১৫৯৯ সালের দিকে পম্পেইয়ের একটি অংশ মাটি থেকে বেরিয়ে আসে। তারপর পুনঃখননের ফলে বেরিয়ে আসে হারিয়ে যাওয়া ইতিহাস। তবে এটি সম্পূর্ণরূপে আবিষ্কৃত হয় ১৭৪৮ সালে।
পালাঙ্কি
মায়ান সভ্যতা হচ্ছে পৃথিবীর আরেক বিখ্যাত ও রহস্যময় সভ্যতা। মায়ানদের একটি বিখ্যাত শহর ছিল এই পালাঙ্কি শহর। মেক্সিকোর চিয়াপাস রাজ্যের গহীন বনে এই শহরটির অবস্থান ছিল। খ্রিস্টপূর্ব ১ম শতকে এই শহরটি নির্মাণ করা হয়। এই শহরটিতে মায়ানদের স্থাপত্যবিদ্যার দারুন পরিচয় ফুটে ওঠে। ৭০২ সালের দিকে আরেকটি মায়ান শহর তনিনাসের শত্রুতার কারণেই পালাঙ্কি শহরটি বিলুপ্ত হয়েছিল। ২০ শতাব্দীর শুরুর দিকে ফ্রান্স ব্লুম নামে একজন আবিষ্কারক এই শহরটির ধ্বংসাবশেষ খুঁজে পান More

ভূমিকম্পের আভাস দেবে ‘ঝিঁঝিঁপোকা

বুধবার, ৮ এপ্রিল, ২০১৫

সোমবার, ৬ এপ্রিল, ২০১৫

হঠাৎ বৃষ্টিতে ত্বক ও চুল

এই সময়ের আবহাওয়ায় কি আর বিশ্বাস আছে! এই রোদ, এই বৃষ্টি। সকালে গুমোট গরম তো বিকেলে হঠাৎ বৃষ্টিতে কাকভেজা। ছেলেদের চুল ও ত্বকের তাই দরকার একটু আলাদা যত্ন। অনেকেই অফিস বা বাইরে যাতায়াতে মোটরসাইকেল ব্যবহার করেন। তাঁদের চুলের জন্যও আলাদা নজরদারি প্রয়োজন। ‘এই আবহাওয়ায় ছেলেদের ত্বক ভালো রাখতে অল্প কিছু বিষয় মেনে চললেই হবে। এ ছাড়া চুলের জন্যও দরকার একটু বাড়তি যত্ন। কারণ, গুমোট আবহাওয়ায় চুলে ময়লা জমে। চুল হয়ে পড়ে চিটচিটে।’
এই সময়ে চুল ও ত্বকের যত্নে ছেলেরা ঝটপট সমাধান পেতে পারেন।http://96.img.v4.skyrock.net/2390/86922390/pics/3154738584_1_2_NSCNG4gT.jpg বিস্তারিত....

পয়লা বৈশাখ

এই বৈশাখে কোনটা চাই


পয়লা বৈশাখে এবার কোনটা পরবেন। ফ্যাশন হাউসগুলো কী এনেছে ছেলেদের জন্য। পাঞ্জাবি আর ফতুয়া তো আছেই, চাইলে নতুন কিছুও পরতে পারেন। শার্ট বা টি-শার্টেও আছে বৈশাখের ছোঁয়া।
বৈশাখে এবারও নানা ধরনের লোকজ মোটিফ নিয়ে কাজ করেছে বিভিন্ন ফ্যাশন হাউস। নকশা যেটাই হোক, কাপড়ে আরামকেই বেশি প্রাধান্য দিয়েছেন ডিজাইনাররা। ‘বৈশাখের পোশাকে লাল-সাদা তো আছেই, এবার যোগ হয়েছে হলুদ, কমলা, লেমন, নীলসহ আরও নানা রং। পোশাকে ব্যবহৃত কাপড়ের মধ্যে সুতিই বেশি। এক কাপড়ে দুই রং ব্যবহার করে ডাইং শেড দেওয়া হয়েছে পাঞ্জাবি, ফতুয়া বা কাতুয়ায়।’

     

রবিবার, ৫ এপ্রিল, ২০১৫

শনিবার, ৪ এপ্রিল, ২০১৫

পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর গুহা!

পৃথিবীর সবচেয়ে সুন্দর গুহা!

''BCL ODI tournament begins, 5th April 2015.''

BCB tournament committee chairman and former national team skipper Akram Khan presided over the press meet, and gladly appreciated the efforts of franchises to invest an extra amount that ultimately materialised the ODI tournament. It is, in fact the first time such an ODI tournament  more

চুল পড়ছে নাকি?

চুল পরা রোধ

শীত চলে গেল। হাজির হল বসন্ত। এই সময় ছেলেদের বড় সমস্যা হলো চুল পড়া। বছরের অন্যান্য সময়ের তুলনায় এ সমটায় যেন চুল পড়ে বেশি। অনেকেই দুশ্চিন্তায় পড়ে যান এ নিয়ে। বিভিন্ন জায়গায় গিয়ে নানা ধরনের চিকিৎসাও নিয়ে থাকেন। অনেক সময় সেলুনে চুল কাটাতে গিয়েও চুলের যত্নে নানা ধরনের সেবা নিয়ে থাকেন।
তবে চুলের ধরন বা সমস্যা নিশ্চিত না হয়ে কোনো ধরনের চিকিৎসা বা সেবা না নেওয়াই ভালো। অনেক কারণেই ছেলেদের চুল পড়তে পারে। যেমন শারীরিক কোনো সমস্যা, থাইরয়েডের সমস্যা, রক্তশূন্যতা, দীর্ঘসময় ধরে জ্বরে ভোগা এবং বংশগত সমস্যার কারণেও চুল পড়তে পারে। তবে একটু সচেতন হলেই চুল পড়া রোধ করা যায়। পর্যাপ্ত ঘুম আর প্রচুর শাকসবজি খাওয়ার পাশাপাশি একটু নিয়ম মোতাবেক চলাফেরা করলেই অনেকটাই রোধ করা সম্ভব। সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষের প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০টা চুল পড়তে পারে। এটা নিয়ে চিন্তার কিছু নেই। সমপরিমাণ চুল আবার গজাবে। তবে সংখ্যায় এর বেশি হলেই সমস্যা। এ জন্য চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া যেতে পারে। 


CLICK HERE.....

ছেলেদের নখ ভালো রাখতে

হাত-পায়ের নখ নিয়ে ছেলেরাই বেশ উদাসীন থাকেন। যার ফলে নখের ওপর কালো বা লালচে দাগ পড়ে যায়। অনেক সময় নখ ভেঙে যায় বা নখের কোনা ধারালো থাকলে আঙুলের মাথায় ক্ষত সৃষ্টি করে। যেখান থেকে পরে আঙুলের ভেতরে পুঁজ বা ঘা হয়ে যেতে পারে। আবার নখ বড় রাখলে সেটা শরীরে অনেক ধরনের পানিবাহিত রোগের কারণ হয়ে ওঠে তাই নখ পরিষ্কার রাখা ও নখ কাটা দরকার নিয়মিত। নখ একটু বড় হলেই কেটে ফেলা উচিত। না হলে নখের ময়লা খাবারের সঙ্গে শরীরে প্রবেশ করতে পারে। এ ছাড়া যাঁদের নখের কোনায় পুঁজ বা ক্ষত হয়েছে, তাঁরা চিকিৎসকের পরামর্শ মেনেই প্রতিকারের ব্যবস্থা করবেন। না হলে বড় ধরনের সমস্যা হতে পারে।

বিস্তারিত.......

গরমের দিনগুলোতে...

গরমে বাইরে যাওয়ার আগে............

পঞ্জিকায় বসন্ত বর্তমান। তবে রোদের ঝাঁজালো তেজ তো বলছে অন্য কথা। বসন্তের মৃদুমন্দ বাতাস আর স্নিগ্ধ আবহাওয়ার আশা ছেড়ে দিতে পারেন। বরং প্রস্তুত থাকুন চড়া রোদ আর গরমের জন্য। এ থেকে বাঁচতে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিয়েই বাইরে আসুন। তাহলে এই গরমেও সতেজ থাকবেন সারা দিন।  

read more.......

শুক্রবার, ৩ এপ্রিল, ২০১৫

''BCB has canceled the contract with Sahara''

Bangladesh-Pakistan series sponsor of the national team for the organization of the upcoming March 30, the board of a daily newspaper advertisements. When it comes to the end of the contract with Sahara publicly.

Chief Executive Nizamuddin Chowdhury Sahara 'no', although he did not give  ...more


Stylish Casual Half Shairt

Stylish Casual Shirt by MAVI

This Stylish Casual shirt will add extra value on your fashions. Have fun with your masculine side with this casual comfy shirt.

 read more.....

''Lionel Messi and Cristiano Ronaldo new opponent, Neymar''

Recent a radio interview in New York, said in the context of the best players in the football world football's most successful club coach Ferguson.

According to the former Scottish coach Bayern .....more


The Golden Temple,Banderban, Bangladesh

Banderban, Bangladesh -- The Buddha Dhatu Jadi, a Thervada Buddhist temple located in Balaghata in Banderban is the largest Buddhist temple of Bangladesh. Set atop a 60m hill, this temple popularly known as The Golden Temple exhibits unique Arakanese Architecture (South-East Asia style) and houses Lord Buddha's dhatu (material remains of a holy person) and the second largest statue of Lord Buddha in Bangladesh.
In Buddhism, it is believed that the worship of the dhatu offers calmness and joy in heart. In Mahaparinibbana Sutta, it is mentioned that before his passing away, the Buddha himself had instructed as to how his corporeal relics should be treated after his cremation and The Golden Temple as per the instructions has the dhatu housed beneath the four sculptures of Lord Buddha
The dhatu was gifted to Venerable U Pannya Jota Thera in 1994 by the Government of Myanmar. The famous monk, a former Senior Assistant Judge

initiated the temple's construction in 1995 and since it's inauguration in 2000 has attracted pilgrims and travellers from all over the world.see more

The Buddha Dhatu Jadi is a part of the Buddhist Circuit Tour promoted by the SASEC (South Asia Sub regional Economic Cooperation) Tourism Development Project.
eneath the four sculptures of Lord Buddha.s

Gabardine pant

Whisper Grey Gabardine By ESPRIT

 These Gabardine pants are made from 100% cotton.It offers great quality ,stupendous comfort and an outstanding color range. This pant is stylist and ready for everyday wear.

Click Here...

Stylish Promado Watch Chronograph

Stylish Promado Watch Chronograph

click here......

Exclusive Boishakhi Panjabi

Exclusive Boishakhi Panjabi  

see more....




বৃহস্পতিবার, ২ এপ্রিল, ২০১৫

MgoauyAl-Badiya-Mosque.

Old mosque archaeology in this world.....see more.......

''No uncertainty about the tour of Pakistan BCB officials say.''

Bangladesh Cricket Board (BCB) has objected to the proposal, the Pakistan Cricket Board (PCB). There is no longer any uncertainty about the tour of Pakistan BCB officials say.

April 13 will be the next Pakistan.Three Tests on the tour, the two-day Pakistan will play a four-nation.The PCB of the more



Bangladeshi Archaeology Panam Nagar

Men's Stylish Hats........

Men's Stylish Hats........

 

 See more...