Info
-
ভৈরবে দুই সন্তানসত স্বামী-স্ত্রী’র লাশ উদ্ধার
-
ভৈরব প্রতিনিধিঃ কিশোরগঞ্জের ভৈরবে ৭ মাসের অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রী ও দুই শিশু
সন্তানকে হত্যা করে স্বামী আত্মহত্যা করেছে। মঙ্গলবার (২৬ নভেম্বর) বিকালে
ভৈরব বাজা...
-
Make your Investment wisely
-
There are many variations of passages of Lorem Ipsum available . But the
majority have suffered alteration in some form.
-
Bangladesh in the ranking
-
Now their point is 92 points. Sri Lanka in sixth place with 93 points.
After the first match of the ICC Champions Trophy, they dropped to number 7.
In t...
প্রসারিত হচ্ছে গুগল দুনিয়া
গুগল স্ট্রিটভিউনির্দিষ্ট
এলাকায় আছেন কিন্তু বুঝতে পারছেন না আপনার গন্তব্য কোথায়? বাসা, হাসপাতাল,
রেস্টুরেন্ট ইত্যাদি প্রয়োজনীয় জায়গাগুলোর সঠিক অবস্থান জানতে পারবেন বাসা
থেকে বের হওয়ার আগেই ইন্টারনেটের কল্যাণে। কেবল ঠিকানা নয়, সাথে পাবেন
সেখানকার ছবিও। ‘গুগল স্ট্রিটভিউ’-এর কল্যাণে পুরো প্রক্রিয়াটি সম্ভব করেছে
বিশ্বখ্যাত সার্চ ইঞ্জিন গুগল। ২০১৩ সালের ফেব্র“য়ারিতে বাংলাদেশ সরকারের
অনুমোদনে গুগল ঢাকা এবং চট্টগ্রামজুড়ে স্ট্রিট ভিউ গাড়িতে তাদের কার্যক্রম
শুরু করে। দেশে স্ট্রিটভিউ চালুর ফলে দেশের অর্থনৈতিক উন্নয়নের সূচক বাড়বে।
এ ছাড়া দেশের মানুষের কাছে অনলাইন মানচিত্র সেবা আরো সহজ ও সুবিধাজনক হবে।
এই সেবাতে বাংলাদেশ একটি আকর্ষণীয় ও দ্রুত বিকাশমান পর্যটন হিসেবে
বিশ্বব্যাপী পর্যটকের ব্যাপকভাবে পরিচিত হয়ে উঠবে। গুগল ম্যাপসের জনপ্রিয়
সেবা স্ট্রিটভিউ পৃথিবীর অর্ধশতাধিক দেশে বিদ্যমান।২০০৭ সালের ২৫ মে যুক্তরাষ্ট্রে
প্রথম স্ট্রিটভিউ (www.google.com/ streetview) সুবিধা চালু করে গুগল। ২০১৩
সালের ১৪ ফেব্র“য়ারি ঢাকায় যাত্রা শুরু করে গুগলের স্ট্রিটভিউর গাড়ি।
স্ট্রিটভিউ ব্যবহারকারীকে তার নিকটবর্তী এলাকার প্যানারোমিক একটি চিত্র
তুলে ধরার মাধ্যমে সহজেই কোনো জায়গার দিকনির্দেশনা পেতে সাহায্য করে।
ব্যবহারকারীর কাক্সিক্ষত জায়গাটি নিজের চোখে দেখার সুযোগ মেলে। যেসব দেশে
স্ট্রিটভিউ সুবিধা বিদ্যমান, সেখানকার ব্যবহারকারীরা গুগল ম্যাপস থেকে
যেকোনো এলাকার দৃশ্য জুম করে বড় আকারে দেখতে পান। বাম পাশে অবস্থিত কমলা
রঙের পেগমান আইকনটি টেনে এনে ম্যাপের নীল রঙ চিহ্নিত রাস্তাগুলোর ওপর বসিয়ে
এই সুবিধা পেয়ে থাকেন ব্যবহারকারীরা। এর ফলে চাইলে এসব এলাকায়
স্মার্টফোনের সাহায্যে গুগল মানচিত্রে ছবি দেখেই নির্দিষ্ট জায়গা খুঁজে
পাওয়া সহজ হবে। ঢাকা ও চট্টগ্রাম ছাড়া বাকি জেলাগুলোতেও পর্যায়ক্রমে এ
সুবিধা চালু হবে বলে জানা গেছে।যেভাবে খুঁজে পাবেনদ্রুতগতির
ইন্টারনেট-সুবিধা ব্যবহার করে গ্লোবাল পজিশনিং সিস্টেমের (জিপিএস) মাধ্যমে
নিখুঁত স্থানটি খুঁজে পেতে প্রয়োজন এই স্ট্রিটভিউ সুবিধা। স্মার্টফোন
কিংবা কম্পিউটারে www.maps.google.com ঠিকানায় গিয়ে ঢাকা ও চট্টগ্রামের
বিভিন্ন স্থানের ছবিও দেখতে পারবেন। স্ট্রিটভিউয়ের ওপরে বাম পাশে থাকা
সার্চ বক্সে আপনি যে জায়গাটি দেখতে চান, সেটির ঠিকানা লিখে খুঁজলেই ওই
এলাকার দিকনির্দেশনা দেখাবে। এবার বাম পাশে মোর অপশনে গিয়ে স্ট্রিটভিউ
লেখায় ক্লিক করলে আপনি ওই এলাকার ছবি দেখতে পারবেন। তব এজন্য আপনার
কম্পিউটারে ফ্লাশ প্লেয়ারের আপডেট ভার্সন সেটআপ করে নিতে হবে। স্ট্রিটভিউ
চালু হলে নির্দিষ্ট স্থান থেকে যদি আপনি সামনে কিংবা পেছনে যেতে চান, তাহলে
তীর চিহ্নে ক্লিক করুন। যেহেতু ছবিটি ৩৬০ ডিগ্রিতে দেখা যাবে, তাই চাইলে
নির্দিষ্ট এলাকার পুরো ছবিটিই দেখতে পাবেন। ইন্টারনেটের গতি কম থাকলে ছবি
পুরো পরিষ্কার হতে কিছুটা সময় লাগতে পারে। মানচিত্রে থাকা অবস্থায়ই যদি
কোনো এলাকা দেখতে চান, তার কোনো কোনো জায়গায় স্ট্রিটভিউ সুবিধা আছে সেটিও
দেখে নিতে পারেন। এ জন্য মানচিত্রের নিচে ডান পাশে থাকা হলুদ রঙের ছবিটিতে
ক্লিক করুন। তাৎক্ষণিকভাবে পুরো মানচিত্রে আপনি যে এলাকা দেখতে চান, তার
প্রতিটি রাস্তায় নীল রঙের দাগ দেখতে পাবেন। এ দাগ যত জায়গায় রয়েছে, তত
জায়গায়ই আপনি গুগল স্ট্রিটভিউয়ের মাধ্যমে ছবি দেখতে পারবেন। স্ট্রিটভিউ
অ্যাপস পাওয়া যাবে http://bit.ly/1BpD0fU ঠিকানায়।গুগল
স্ট্রিটভিউ এমন একটি প্রযুক্তি-সুবিধা, যার মাধ্যমে গুগল ম্যাপস এবং গুগল
আর্থে প্যানারোমিক ভিউতে ছবি দেখার পাশাপাশি বিশ্বের যেকোনো নির্দিষ্ট
রাস্তার
পূর্ণাঙ্গ চিত্র দেখা যায়।গুগল মানচিত্রে বিভিন্ন স্থাপনা, স্থান যুক্ত
করে আসছেন ম্যাপিং বাংলাদেশ নামের একটি স্বেচ্ছাসেবী সংগঠনের সদস্যরা। ঢাকা
ও চট্টগ্রামে এ সেবাটি চালুর বিষয়ে ম্যাপিং বাংলাদেশের প্রধান নির্বাহী
ব্যবস্থাপক হাসান শাহেদ জানিয়েছেন, ‘গুগল ম্যাপে বাংলাদেশকে তুলে ধরতে আমরা
অনেক দিন ধরেই স্বেচ্ছাসেবার ভিত্তিতে কাজ করে যাচ্ছি। এখন গুগল
স্ট্রিটভিউ চালুর ফলে আশা করছি আমাদের কাজটি আরো উন্নত হবে। মূলত গুগলের
একটি গাড়ি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাস্তায় গিয়ে ওই স্থানের ছবি তোলে। এ জন্য
বিশেষভাবে তৈরি একটি গাড়ি রয়েছে। ৯টি ক্যামেরার মাধ্যমে এ গাড়ির সাহায্যে
৩৬০ ডিগ্রি ভিউতে প্যানোরোমা সুবিধা ব্যবহার করে ছবি তোলা যায়। এর সাথে
থাকে বিশেষ লেজার ও জিপিএস-সুবিধা, যা ছবি তোলা হয়েছে এমন স্থানটির দূরত্ব
কত সেটিও নির্ধারণ করে দেয়। নির্দিষ্ট একটি এলাকার ছবি তোলার পাশাপাশি ওই
স্থানের তথ্য সংগ্রহ, যাচাই শেষে যুক্ত হয় গুগল মানচিত্রে।প্রযুক্তি
বিশেষজ্ঞদের মতে, গুগল স্ট্রিটভিউর বিভিন্ন অ্যাপ্লিকেশন বাংলাদেশের
জনগণের নানা ধরনের প্রয়োজন মেটাতে সাহায্য করতে পারে। এ সেবাটি আরো সহজে
স্মার্টফোনে ব্যবহার করতে রয়েছে বিশেষ অ্যাপ।গুগল স্ট্রিটভিউ এমন একটি
প্রযুক্তি-সুবিধা, যার মাধ্যমে গুগল ম্যাপস এবং গুগল আর্থে চার দিকের
প্যানারোমিক ছবি দেখা যায়। পাশাপাশি নির্দিষ্ট রাস্তার পূর্ণাঙ্গ ছবি দেখা
যায়। মূলত গুগলের একটি গাড়ি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের রাস্তায় গিয়ে ওই জায়গার
ছবি তোলে। এ জন্য বিশেষভাবে তৈরি গাড়িটিতে রয়েছে প্যানারোমিক ছবি তোলার
জন্য ৯টি ক্যামেরা, যেটি ৩৬০ ডিগ্রি কোণে ছবি তুলতে পারে। সাথে আছে বিশেষ
লেজার ও জিপিএস-সুবিধা, যেটি ছবি তোলার সাথে সাথে যেখান থেকে ছবি তোলা হলো,
সেখান থেকে ছবি তোলার স্থানটির দূরত্ব কতটুকু, সেটি নির্ধারণ করে দেয়।
২০১৩ সালের ৯ ফেব্র“য়ারি বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে গুগল স্ট্রিটভিউয়ের গাড়ি
আসে। ১৪ ফেব্র“য়ারি ঢাকায় ছবি তোলা শুরু হয়।চাইলে কম্পিউটার বা স্মার্টফোন থেকে
ইনস্ট্যান্ট স্ট্রিটভিউ ওয়েবসাইট (www.instantstreetview.com) থেকেও
গন্তব্যের ছবি দেখা যাবে। এ ওয়েবসাইটে গিয়ে সার্চ ঘরে ঠিকানাটা লিখে দিলেই
চলবে।স্থলভাগের গুগল সমুদ্রতলের
স্ট্রিটভিউ তৈরি করতে কাজ করছে। গুগলের সমুদ্রবিষয়ক এই প্রজেক্টের ওপর কাজ
শুরু হয়েছে প্রায় ছয় বছর আগে থেকে যার ফাইন্ডার হচ্ছেন ‘কিহোল’। গুগল এর
মধ্যে সমুদ্র অঞ্চলগুলোর ম্যাপিং করে ফেলেছে, এখন শুধু সমুদ্রতলের
স্ট্রিটভিউ তৈরি করা। কিন্তু সমুদ্রতলের স্ট্রিটভিউ তৈরি করাটা মূলত
চ্যালেঞ্জ। সমুদ্র ম্যাপিং ডাটা এবং সমুদ্র অভ্যন্তরীণ ডাটা আরো ব্যাপক
জটিলতার কারণ হয়েছে। এর মধ্যে গুগল ছয়টি লোকেশন প্রকাশ করেছে- ‘ওয়াহু’,
‘মাউহু’ অঞ্চল যা গ্রেড ব্যবরিয়ার রিফের পাশে। সমুদ্রতলের
দৃশ্য ধারণের জন্য গুগল স্পেশাল টাইপের কিছু যন্ত্র ব্যবহার করছে, যার
সামনে এবং দুই ডানায় ক্যামেরা থাকবে। একজন ডুবচারী এটি নিয়ে টানা দুই
কিলোমিটার যেতে পারবে এবং ৩০০০-৪০০০ ছবি তুলতে পারবে। গুগলের পুরো ডুবচারী
টিম মিলে এ পর্যন্ত এক লাখ ৫০ হাজার ছবি ধারণ করেছে।ঢাকার
রাস্তায় যাত্রা শুরু করেছে গুগল বাস। উদ্দেশ্য শিক্ষার্থীদের মধ্যে
প্রযুক্তি সম্পর্কে সচেতনতা সৃষ্টি। গুগল বাসের মধ্যে রয়েছে ইন্টারনেট
সংযোগ সংবলিত কম্পিউটার এবং সাউন্ড সিস্টেম। এসব ব্যবহার করে ইন্টারনেট
ব্যবহারের বিভিন্ন দিক শিক্ষার্থীদের জানানো হবে। বিশেষ করে গুগলের বিভিন্ন
সেবা সম্পর্কে আগ্রহী শিক্ষার্থীরা জানতে পারবেন বিনা খরচায়। গুগলের এই
প্রকল্পের আওতায় বাংলাদেশের প্রায় ৩৫টি জায়গায় প্রশিক্ষণ দেয়া হবে। কলেজ ও
বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রায় পাঁচ লাখ শিক্ষার্থীকে প্রশিক্ষণ দেয়ার লক্ষ্য রয়েছে
এ প্রকল্পের।গুগলের রিস্টব্যান্ডমানুষের
কৃত্রিম ত্বক তৈরি করছে গুগল। যুক্তরাষ্ট্রের ক্যালিফোর্নিয়া অঙ্গরাজ্যে
অবস্থিত গুগল এক্স গবেষণাগারের প্রাণবিজ্ঞান বিভাগে চলছে ওই কৃত্রিম ত্বক
তৈরির কাজ। তবে কাজটা এখনো প্রাথমিক পর্যায়ে রয়েছে। আগেভাগেই বিভিন্ন রোগ
শনাক্ত করতে পারে, এমন রিস্টব্যান্ড তৈরির জন্য একটি প্রকল্পের অংশ হিসেবে
ওই ত্বক বানানো হচ্ছে। এর মাধ্যমে যেসব রোগ শনাক্ত করা যেতে পারে, তার
মধ্যে রয়েছে ক্যান্সার ও হৃদরোগ। এই প্রকল্পের গবেষক ড. এন্ডরু কনরাড
জানিয়েছেন, ক্যান্সার কোষগুলো প্রথমবারের মতো দৃশ্যমান হওয়ার সাথে সাথেই
সেগুলোকে এই পদ্ধতিতে শনাক্ত করা যাবে। দেহে কোনো রোগ আছে কি না, তা
ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণার সাহায্যে ‘খোঁজ করবে’ এই রিস্টব্যান্ড।
ক্যান্সারের মতো রোগের লক্ষণগুলো শরীরে দৃশ্যমান হতে বেশ সময় লেগে যায়।
কিন্তু এই পদ্ধতি লক্ষণগুলো দৃশ্যমান হওয়ার অনেক আগেই রোগ শনাক্ত করে দেবে।
এভাবে আগেভাগেই রোগ ধরা গেলে অসুস্থতার কারণে প্রাণহানির মাত্রা কমে যাবে
ব্যাপক হারে। ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণা আপনার পুরো দেহে বিচরণ করে ওই কোষগুলো
খুঁজে ফিরবে। আর আমরা একটি চুম্বক ব্যবহার করে সেগুলো সংগ্রহ করব এবং
জিজ্ঞেস করব, তারা কী দেখতে পেয়েছে।এই পদ্ধতির ভিত্তি হবে মানুষের
প্রাণরসায়নে যে সূক্ষ্ম পরিবর্তনগুলো ঘটে, তার ওপর নজর রাখা। এই প্রাণরসায়ন
একটি আগাম সঙ্কেতব্যবস্থা হিসেবে কাজ করতে পারে। রোগীকে এমন একটি ওষুধ
সেবন করানো হবে, যাতে থাকবে ক্ষুদ্রাতিক্ষুদ্র কণা। ভিন্ন ভিন্ন অবস্থার
জন্য সেগুলো ভিন্ন ভিন্ন মাত্রা নির্দেশ করবে। এতে কোষগুলোকে ‘প্রজ্বলিত
করা’ সম্ভব হবে। এর ফলে কোষগুলো যখন রক্তধারার ভেতর দিয়ে হাতে প্রবাহিত
হবে, তখন কব্জিতে লাগানো চুম্বকীয় রিস্টব্যান্ড সেগুলোকে শনাক্ত করতে
পারবে। যেহেতু এই পদ্ধতি কোষগুলো থেকে নির্গত হওয়া আলোর ওপর নির্ভর করে,
সেহেতু গবেষকদের প্রথমেই একটা প্রশ্নের উত্তর বের করতে হবে আলো চামড়ার ভেতর
দিয়ে কিভাবে প্রবাহিত হয়। সুতরাং তাদের মানুষের হাতের একটা মডেল তৈরি করতে
হবে। তবে এ ধরনের বাস্তবিক মডেলও তৈরি করেছেন গবেষকেরা। এতে ব্যবহার করা
হয়েছে সিনথেটিক দ্রব্যের পাশাপাশি মানুষের আসল ত্বক। এর আগে গুগল এক্স
স্বাস্থ্যবিষয়ক যেসব অভিনব প্রকল্প নিয়ে গবেষণা করেছে, তার মধ্যে রয়েছে
ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগীদের জন্য গ্লুকোজ মাপার কনট্যাক্ট লেন্স,
পারকিনসন্স রোগের কারণে সৃষ্ট কাঁপুনি সামাল দেয়ার চামচ ইত্যাদি
গুগল ডিওডোরেন্টশরীরের
দুর্গন্ধ ও কীট ধ্বংস করে সুন্দর ও তাজা সুবাস নির্গমনের ডিভাইস তৈরির
জন্য প্যাটেন্ট নিয়েছে গুগল। এই পরিধেয় ‘সুবাস নির্গমন ডিভাইস’ বিভিন্ন
সেন্সরের মাধ্যমে ব্যবহারকারীর শারীরিক কার্যকলাপও শনাক্ত করতে সক্ষম। এ
ছাড়া এই সেন্সর তাপমাত্রা এবং আর্দ্রতা বৃদ্ধি শনাক্তকরণসহ ঘামের মাত্রা
সম্পর্কে ধারণা দেবে। এই ডিভাইসকে জামাকাপড়ের ভেতরে সহজেই ফিট করা যাবে এবং
এটি তার সেন্সরের পরিসীমা ব্যবহার করে গন্ধের মাত্রা নির্ধারণ করে।
প্রয়োজন হলে, এটি সুন্দর গন্ধ নির্গমন করে ব্যবহারকারীকে একটা তাজা ও ফ্রেশ
সুবাসের অনুভূতি দিতে পারবে। যদিও গুগল এ ব্যাপারে এখনো কোনো আনুষ্ঠানিক
ঘোষণা দেয়নি। তবে কবে নাগাদ এই ডিভাইস তৈরি হবে ও বাজারে ছাড়া হবে তা জানা
না গেলেও গুগল এই ডিভাইস উন্নতির জন্য কাজ করে যাচ্ছগুগলের আকর্ষণীয় বিষয়গুগল গুগলে
যখন কোনো বিষয় সার্চ দেয়া হয়, তখন আমরা খুব দ্রুত ফল দেখতে পাই। কিন্তু
মজার বিষয় এই ফল দেখানোর আগে গুগল কমপক্ষে ২০০টি বিষয় বিবেচনা করে, তবেই তা
প্রদর্শন করে। গুগলে প্রতি সেকেন্ডে ২০ লাখেরও বেশি সার্চ হয়। গুগল
একমাত্র প্রতিষ্ঠান যে তার সার্চপেজে যত দ্রুত সম্ভব ফল প্রদর্শন করে
ইন্টারনেট ব্যবহারকারীকে কম সময় ধরে রাখতে চায়।গুগল ডোমেইগুগল
ও গুগলের নামের আশপাশে থাকা অনেক ডোমেইন কিনে রেখেছে গুগল। গুগল লিখতে ভুল
হলেও যে ডোমেইন নামগুলো পাওয়া যায়, তারও মালিক গুগল। যেমন গুওগল ডটকম, গগল
ডটকম, গুগলার ডটকম প্রভৃতি। গুগল এমনকি ৪৬৬৪৫৩ ডোমেইনটিও নিয়ে রেখেছে।see more
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন